অভিবাসী ঋণ
বিদেশগামী কর্মীদের সহজ শর্তে জামানতবিহীন অভিবাসন ঋণ গ্রহণে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ব্যাংকের নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন দাখিল;
ঋণ আবেদনকারীর ০৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানাসহ পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদের সার্টিফিকেট এর ফটোকপি;
আবেদনকারীর পাসপোর্ট, ভিসার কপি ও ম্যানপাওয়ার স্মার্ট কার্ডের ফটোকপি এবং লেবার কন্ট্রাক্ট পেপার (যদি থাকে, বাধ্যতামূলক নয়);
১ (এক) জন জামিনদারের ০১ কপি করে পাসর্পোট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানাসহ পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদের সার্টিফিকেট এর ফটোকপি;
জামিনদারদের যে কোন ১ জনের স্বাক্ষরকৃত ব্যাংকের ০৩ টি চেকের পাতা;
ঋণ গ্রহণের পূর্বে অত্র ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় হিসাব খুলতে হবে।
ঋণ সীমা:
নতুন ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা;
রি-এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা।
ঋণের মেয়াদ:
নতুন ভিসার ক্ষেত্রে ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ০৩ (তিন) বছর;
রি-এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ০২ (দুই) বছর।
ঋণের পরিশোধসূচী:
২ (দুই) মাস গ্রেস পিরিয়ড বাদ দিয়ে মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।
সুদের হারঃ ৯% (সরল সুদ)।
সেবা প্রদানের সময়সীমাঃ
যথাযথ কাগজপত্রসহ আবেদন প্রাপ্তির ৭ (সাত) কর্মদিবস।
বিঃদ্রঃ এ ঋণের কোন সার্ভিস চার্জ নেই।
পূনর্বাসন ঋণ
বাংলাদেশী কোন নাগরিক চাকরীর উদ্দেশ্যে অন্য কোন দেশে গমন করার পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক অথবা নিয়োগদাতা কর্তৃক হয়রানির কারণে স্বদেশে ফিরে আসার পর স্বাবলম্বি হওয়ার ইচ্ছায় কোন ধরনের প্রকল্প শুরু করলে সেক্ষেত্রে ব্যাংক ঐ ব্যাক্তির ঋণের আবেদনের প্রেক্ষিতে সহজ শর্তে জামানতে বা জামানত ব্যাতিরেকে পুনর্বাসন ঋণ প্রদান করা হচ্ছে।
পুনর্বাসন ঋণ গ্রহণে যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
প্রকল্প/ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এলাকায় অবস্থিত ব্যাংক শাখায় ঋণের আবেদন করতে হবে;
বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ব্যাংকের নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন দাখিল;
আবেদনকারীর সদ্য তোলা ০৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও পাসপোর্ট। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা। ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র;
জামিনদারের সদ্য তোলা ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, পাসপোর্ট। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা। ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র। উল্লেখ্য যে, ঋণ পরিশোধে সক্ষম ঋণ আবেদনকারীর পিতা। মাতা/ স্বামী স্ত্রী। ভাই। বোন। নিকটতম আস্ত্রীয় এবং ঋণ পরিশোধে সক্ষম এমন ব্যক্তি যিনি আর্থিকভাবে সচ্ছল ও সমাজে গণ্যমান্য তিনিও গ্যারান্টর হতে পারবেন।
হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি (যদি না থাকে কারণ উল্লেখ করতে হবে);
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণসহ প্রকল্পের ঠিকানা, ০২ (দুই) বছরের আয়-ব্যয় বিবরণী সহ;
প্রকল্প স্থান ভাড়া হলে ভাড়া/ লীজের চুক্তিপত্রের ফটোকপি এবং Letter of Disclaimer নিতে হবে এবং নিজস্ব হইলে মালিকানার প্রমানপত্র;
প্রকল্পে ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগের ঘোষণাপত্র;
জামানতি সম্পত্তির ফটোকপি;
বিদেশ থেকে প্রত্যাগমন সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্রের ফটোকপি;
প্রশিক্ষণ/অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এর ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
ব্যক্তিগত/ প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা/ এনজিও/ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহীত ঋণের ঘোষণাপত্র;
ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে নিজ নামীয় ০৩ (তিন) টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাব বিবরণী।
ঋণ সীমা:
পুনর্বাসন ঋণ সীমা সর্বোচ্চ ৫০.০০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা।
জামানতবিহীন ঋণ সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা;
৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হতে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণের ক্ষেত্রে সহজামানত গ্রহণ করতে হবে;
ঋণের পরিমাণ ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হলে কণের বিপরীতে ঋণ গ্রহীতা। গ্যারান্টরের মালিকানাধীন স্থাবর সম্পত্তি রেজিস্ট্রি মর্টগেজমূলে ব্যাংকের অনুকূলে দায়বদ্ধ থাকবে।
ঋণের মেয়াদঃ
ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ১০ (দশ)বছর।
ঋণের পরিশোধসূচীঃ
পরিশোধসূচী হবে ঋণের ধরণ অনুযায়ী কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।
সুদের হারঃ
৯% (সরল সুদ)।
সেবা প্রদানের সময়সীমাঃ
যথাযথ কাগজপত্রসহ আবেদন প্রাপ্তির ১০ (দশ) কর্মদিবস।
বিঃ দ্রঃ এ ঋণের কোন সার্ভিস চার্জ নেই।